পুরাণ কাকে বলে: যুক্তি ও প্রমাণের আলোকে
প্রশ্ন:- আপনারা বলেন যে,পুরাণ মান্য নয় অথচ অথর্ব বেদ,বৃহদারণ্যক ও ছান্দোগ্য উপনিষদে পুরাণের উল্লেখ আছে যে! উত্তর:- অবশ্যই উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন:- আপনারা বলেন যে,পুরাণ মান্য নয় অথচ অথর্ব বেদ,বৃহদারণ্যক ও ছান্দোগ্য উপনিষদে পুরাণের উল্লেখ আছে যে! উত্তর:- অবশ্যই উল্লেখ আছে।
কুন্তাপ সূক্ত পাওয়া যায় অথর্ব বেদের শৌনক সংহিতার, ২০.১২৭-১৩৬ অংশে। অথর্ব বেদের পৈপ্পলাদ ও শৌনক শাখার মধ্যে,শৌনক শাখাকেই বিশুদ্ধ হিসেবে ধরা হয়। (বি.দ্র.যাঁদের কাছে,অক্ষয় লাইব্রেরী
যদি ইহা স্বীকার করি যে বেদ নিত্য (অনাদি) আর ইহাকে পরমাত্মাই প্রকট করিয়াছেন তো ইহার প্রকট হইবার কাল ঈশ্বরীয় জ্ঞানের গ্রন্থ অর্থাৎ বেদকেই স্বীকার করিতে
আমাদের জীবনে উপনিষদ-সমূহের প্রভাব ড. সুরেন্দ্র কুমার প্রাক্তন উপাচার্য, গুরুকুল কাংড়ী বিশ্ববিদ্যালয়, হরিদ্বার এবং বিশুদ্ধ মনুস্মৃতির ভাষ্যকার। এই নশ্বর পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে বুদ্ধি
।।ও৩ম্।। বৈদিক পঞ্চ মহাযজ্ঞ ব্রহ্মযজ্ঞ-(অধ্যাপনং ব্রহ্ময়জ্ঞঃ। মনু০ ৩/৭০) বেদ শাস্ত্রের স্বাধ্যায় অন্যকে স্বাধ্যায় করানো, সন্ধ্যোপসনা করা ব্রহ্মযজ্ঞ বলে। মিমীহি শ্লোকমাস্যে পর্জন্য ইব ততনঃ।
সৃষ্টির পূর্বের অবস্থা কেমন ছিল? (পর্ব ১) ঋষিঃ-প্রজাপতিঃ পরমেষ্ঠী।। দেবতা-ভাববৃত্তম্।। ছন্দঃ-নিচৃৎ ত্রিষ্টুপ্।। স্বরঃ-ধৈবতঃ।। নাসদাসীন্নো সদাসীত্তদানীম্ নাসীদ্রজো নো ব্যোমা পরো য়ৎ। কিমাবরীবঃ কুহ কস্য শমন্ অম্ভঃ
ও৩ম্ পূর্ব আচার্য, উপকুলপতি এবং সংস্কৃত বিভাগ অধ্যক্ষ গুরুকুল কাংগড়ী বিশ্ববিদ্যালয়, হরিদ্বার পূর্ব প্রোফেসর এবং অধ্যক্ষ, মহর্ষি দয়ানন্দ বৈদিক অনুসন্ধান পীঠ পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়, চণ্ডীগড়। ড.
বিদ্বানেরা বাণীর চার রূপ মান্য করেন ঋগ্বেদে-১/১৬৫/৪৫ এর ভাষ্যে মহর্ষি স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী’র চার প্রকারের বাণী বৈয়াকরণের দৃষ্টিতে নাম, আখ্যান, উপসর্গ এবং
আমরা জানি,বেদ মন্ত্রের চারটে অংশ। যথা ঋষি, দেবতা, ছন্দ ও স্বর। দেবতার অর্থ, বিষয় বা Subject। সমস্যা হয়, ঋষির অর্থ বুঝতে।
বেদ মন্ত্র হলো সূক্ষ্ম পদার্থ। যা দেখাও যায় এবং কানেও শোনা যায়। নিরুক্ত ২.১১ অনুযায়ী ঋষিদের মন্ত্র দর্শন হয়। ঋগ্বেদ ১০.৭১.৩
Purus ut praesent facilisi dictumst sollicitudin cubilia ridiculus.